আগà§à¦¨ আগà§à¦¨ বলে চিৎকার করতে করতে মেয়ে নারà§à¦—িসকে নিয়ে কোনোরকমে বের হয়ে পড়েছিলেন রহিমা আকতার (৫০)। তাà¦à¦° চিৎকারে জেগে উঠেছিল বসà§à¦¤à¦¿à¦¬à¦¾à¦¸à§€à¥¤ জেগে উঠে নিজ পà§à¦°à¦¾à¦£ বাà¦à¦šà¦¾à¦¤à§‡ ছà§à¦Ÿà¦›à¦¿à¦² সবাই। রহিমাও তাà¦à¦° অপর তিন সনà§à¦¤à¦¾à¦¨à¦•à§‡ নিরাপদে সরিয়ে নিতে আবার আগà§à¦¨ মাথায় ঢà§à¦•à§‡ পড়েন বসà§à¦¤à¦¿à¦¤à§‡à¥¤ আর ফেরেননি। পরে মা à¦à¦¬à¦‚ তিন ছেলেমেয়ের অঙà§à¦—ার হয়ে যাওয়া শরীর পাওয়া যায় à¦à¦•à¦‡ সà§à¦¥à¦¾à¦¨à§‡à¥¤
বাকলিয়া থানাধীন চাকà§à¦¤à¦¾à¦‡ বেড়া মারà§à¦•à§‡à¦Ÿ বসà§à¦¤à¦¿à¦¤à§‡ গত শনিবার রাতের… বিসà§à¦¤à¦¾à¦°à¦¿à¦¤
[Read More]
—–
Source: পà§à¦°à¦¥à¦® আলো RSS
Comments are closed. Please check back later.