সোমবার বিশ্ব স্বাগত জানালো সাত শ’ কোটিতম শিশুকে

বিশ্বের জনসংখ্যা আজ সোমবার  সাত শ’ কোটি পূর্ণ হলো । একই সঙ্গে এ নিয়ে বিশ্বের বিভিন্ন জাযগায় যেমন আনন্দ-উচ্ছাস প্রকাশ করা হচ্ছে , অন্যদিকে তেমনি এ নিয়ে উদ্বেগ ও দেখা দিয়েছে যে পৃথিবীর সীমিত সম্পদের ওপর এই বর্ধিত জনসংখ্যার  কি প্রভাব পড়তে পারে। পৃথিবী গ্রহের সহায় সম্পদ যাই রয়েছে তার ওপর বর্ধমান এ জনসংখ্যার প্রভাব কিরকম পড়বে – পড়তে পারে তা নিয়ে দূশ্চিন্তাও দেখা দিচ্ছে বারবার । এই ৭ শ’ কোটি জনসংখ্যায় পৌছুনোর মাইলফলক হিসেবে জাতিসংঘ ৩১ অক্টোবর তারিখ  নির্ধারণ  করে রেখেছিলো । বিশ্বের ৭ শ’ কোটিতম ঠিক কোন শিশূ কোথায় , কখন জন্ম নিলো সেটা নির্নয় করা কঠিন তবে এক্ষেত্রে প্রতিকী এ নবজাতক তাদের ওখানেই জন্ম নিয়েছে বলে প্রথম প্রকাশ্য ঘোষনা দিয়েছে ফিলিপিন্স । ম্যানিলার  একটি হাসপাতালে জন্ম নেয় ফিলিপিন্স এর  ঐ শিশু ডানিকা মে কামাচো মধ্যরাতের ঠিক পূর্বমূহূর্তে ।

এ নিয়ে ভারতেও উৎসব আয়োজন হয়েছে এবং দেশের সর্বোচ্চ জনসংখ্যার অধিকারী রাষ্ট্র হিসেবে দেশটি শিগগিরই চীনকে ছাড়িয়ে যাবে বলে মনে করা হচেছ।

বিশ্বের এই বৃহৎজনসংখ্যার মাইলফলককে যদিও দীর্ঘায়ু এবং জন্মের পর মৃত্যুর হার হ্রাস হিসেবে আশাবাদী দৃষ্টিতে দেখা হচ্ছে তবে বিশেষজ্ঞরা এ নিয়েও সতর্ক করে দিয়েছেন যে খাদ্য পানীয় সহ সম্পরে জন্যে এই বর্ধিত জনসংখ্যাকে সংগ্রাম ও করতে হবে নিয়ত।

জাতিসংঘের মহাসচিব বান কী মূন নিউ ইয়র্কে সংবাদদাতাদের বলেছেন যে  নবজাতকরা একটি বৈপরীত্যের সম্মুখীন হচ্ছে এবং প্রচুর খাদ্য থাকা সত্বেও এক কোটি লোক ক্ষুধার্ত থেকে যাচ্ছে।

সিরিয়ার যুদ্ধ এবং যুক্তরাষ্ট্রে অর্থনৈতিক ব্যাপারে প্রতিবাদ বিক্ষোভের কথা উল্লেখ করে মহসচিব সরকার  এবং বিভিন্ন জনপ্রতিষ্ঠানকে জনগণের ক্ষোভ মোচনের জন্যে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে বলেছেন ।

[Read More]

—–
Source: VOA News: War and Conflict


 

Comments are closed. Please check back later.

 
 
 
1